বাঘের গর্জন আর আম্ফানের আগমন বার্তায় ঘুম ছুটেছে মৎসজীবীদের।

তারিখ - ১৯/০৫/২০২০
মৎসজীবীরা জানাচ্ছেন, আম্ফানের আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কারণ সম্প্রতি আয়লা, বুলবুলে তছনছ করে দিয়েছে গেছে সবকিছু। তার পর আবার আমফানের আগমন । তারওপর অন্য দিকে বাঘের গজর্ন। এই উভয় সঙ্কটের মধ্যে সুন্দরবনবাসীরা। তার পর নদীর কাঁকড়া, মাছ খেতে মে-জুন নাগাদ রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার চলে আসে লোকালয়ের কাছাকাছি।
আর যেখানে মাছ-কাঁকড়া বেশি সেখানেই ভিড় জমায় মৎসজীবীরাও। আর তাতেই ঘটে যায় বিপদ। এদিকে মৎসজীবীরা জানাচ্ছেন, আমফানের আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কিন্তু সম্প্রতি আয়লা, বুলবুলে তছনছ করে দিয়েগেছে সবকিছু। তা গুছিয়ে উঠতে না উঠতেই আবার একটি ঝড়ের কথা শোনা যাচ্ছে । কি করবো আমরা ভেবে উঠতে পারছিনা।
একেই লকডাউনের মধ্যে টান পড়েছে পেটে। তারপর আবার আমফানের আগমন । আমাদের উপর সতর্কতা জারি থাকা সত্ত্বেও বাধ্য হয়ে নদীতে যেতে হচ্ছে জীবিকার্জনের জন্য ।মৎস্যজীবীদের এক সদস্য সন্তোষ গায়েনের কথায়,বোঝা যাচ্ছে যে পেটের টানেই নদীতে যেতে হচ্ছে আমাদের।
আর যে সব খাঁড়িতে মাছ-কাঁকড়া বেশি পাওয়া যায়, সেখানেই থাকে বাঘের ভয়। সব সময় প্রাণ হাতে নিয়ে মাছ ধরতে হচ্ছে আমাদের । কোনও উপায় না থাকায় গভীর জঙ্গলের খাড়িতে গিয়ে মাছ ধরতে হয় আমাদের । তার ফলে মাঝে মধ্যে মৎসজীবীদের খোঁজ মেলে না।
তার পরে গভীর জঙ্গলে পাওয়া যায় মৎসজীবীর দেহ। বাঘের আতঙ্ক বুকে নিয়ে মাছ ধরাই এখন মৎস্যজীবীদের কাছে এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার উপর দোসর আমফান ঝড়ের আগমন । আবার ফের সব কিছু তছনছ হওয়ার আশঙ্কায় দিন গুনছেন সুন্দরবনবাসী মৎস্যজীবীরা । সুন্দরবন কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে চিন্তা ব্যক্ত করেছেন। আর সব সবরকম সাহায্যের জন্য তারা তৈরী আছেন,এবং তাদের উপর নজর রাখছেন।

তারিখ - ১৯/০৫/২০২০
মৎসজীবীরা জানাচ্ছেন, আম্ফানের আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কারণ সম্প্রতি আয়লা, বুলবুলে তছনছ করে দিয়েছে গেছে সবকিছু। তার পর আবার আমফানের আগমন । তারওপর অন্য দিকে বাঘের গজর্ন। এই উভয় সঙ্কটের মধ্যে সুন্দরবনবাসীরা। তার পর নদীর কাঁকড়া, মাছ খেতে মে-জুন নাগাদ রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার চলে আসে লোকালয়ের কাছাকাছি।
আর যেখানে মাছ-কাঁকড়া বেশি সেখানেই ভিড় জমায় মৎসজীবীরাও। আর তাতেই ঘটে যায় বিপদ। এদিকে মৎসজীবীরা জানাচ্ছেন, আমফানের আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কিন্তু সম্প্রতি আয়লা, বুলবুলে তছনছ করে দিয়েগেছে সবকিছু। তা গুছিয়ে উঠতে না উঠতেই আবার একটি ঝড়ের কথা শোনা যাচ্ছে । কি করবো আমরা ভেবে উঠতে পারছিনা।
একেই লকডাউনের মধ্যে টান পড়েছে পেটে। তারপর আবার আমফানের আগমন । আমাদের উপর সতর্কতা জারি থাকা সত্ত্বেও বাধ্য হয়ে নদীতে যেতে হচ্ছে জীবিকার্জনের জন্য ।মৎস্যজীবীদের এক সদস্য সন্তোষ গায়েনের কথায়,বোঝা যাচ্ছে যে পেটের টানেই নদীতে যেতে হচ্ছে আমাদের।
আর যে সব খাঁড়িতে মাছ-কাঁকড়া বেশি পাওয়া যায়, সেখানেই থাকে বাঘের ভয়। সব সময় প্রাণ হাতে নিয়ে মাছ ধরতে হচ্ছে আমাদের । কোনও উপায় না থাকায় গভীর জঙ্গলের খাড়িতে গিয়ে মাছ ধরতে হয় আমাদের । তার ফলে মাঝে মধ্যে মৎসজীবীদের খোঁজ মেলে না।
তার পরে গভীর জঙ্গলে পাওয়া যায় মৎসজীবীর দেহ। বাঘের আতঙ্ক বুকে নিয়ে মাছ ধরাই এখন মৎস্যজীবীদের কাছে এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার উপর দোসর আমফান ঝড়ের আগমন । আবার ফের সব কিছু তছনছ হওয়ার আশঙ্কায় দিন গুনছেন সুন্দরবনবাসী মৎস্যজীবীরা । সুন্দরবন কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে চিন্তা ব্যক্ত করেছেন। আর সব সবরকম সাহায্যের জন্য তারা তৈরী আছেন,এবং তাদের উপর নজর রাখছেন।
0 Comments